১. বাংলাদেশের ট্রেনের ছাদে ওঠার স্বংস্কৃতিতে যারা বিশ্বাস করেন , তারা সাবধান …11 KV হাই ভোল্টেজ এ মুরগী পোড়া হয়ে যাবেন ।
২. বাংলাদেশ রেলওয়ের সাথে এর কোন সম্পর্ক নাই । এটি সম্পূর্ন নতুন একটি প্রতিষ্ঠান । যার প্রকৌশলী থেকে শুরু করে কর্মচারী পর্যন্ত সবাই নতুন ভাবে নিয়োগ প্রাপ্ত ।
৩. উদ্বোধনের পর থেকে ৫ বছর জাপানিজ ও দেশীয় প্রকৌশলীদের যৌথ তত্বাবধানে থাকবে ।
৪. Dedicated power supply থাকবে। যেটা সাধারণত গন ভবন বা বঙ্গভবন বা সেনা সদর এ থাকে । গুরুত্বপূর্ণ স্হাপনা বিধায় , এর Backup power supply এর জন নিজস্ব power supply রয়েছে ।
৫. স্বয়ংক্রিয় টিকেটিং ( Card System)ব্যবস্হা , বিধায় টাকা নাই ট্রেনে ফাও ওঠাও নাই । ঢুকতেই পারবেন না , কারন টাকা না কাটলে Entry দরজা খুলবে না ।
৬. এটি জাপানের কাওয়াসাকি হেভি ইন্ডাস্ট্রিজ এ তৈরী।
৭. ভাংচুর , সিট কাটা থেকে শিক্ষা নিয়ে , ট্রেনের সিট গুলো শক্ত প্লাস্টিকের তৈরী , যেগুলো হেভি টেম্পারড প্রযুক্তি দিয়ে তৈরী ।
৮. ট্রেনের সকল গ্লাস বুলেট প্রুফ ( JR standard ) | তাই ইট মারেন , হাতুড়ি পেটান সমস্যা নাই , ভাঙ্গবে না ।
৯. কোন প্রকার হকার এলাউড না । কারন নির্দিষ্ট সময় এর থেকে বেশী থাকলে স্বয়ংক্রিয় ভাবে ভাড়া বেশী গুনতে হবে ।
১০. প্রতি বগীতে ছাদের সাথে ক্যামেরা আছে .. অতএব সাধু সাবধান .. প্রতি মুহুর্ত মনিটর করা হবে …
আপনাদের যাত্রা শুভ হোক …
[সংগ্রহীত]