- (Conqueror)কনকোয়েরর সহজে পৌছানো নিয়ে কিছু কথা–
- Solo তে কনকয়েরর(Conqueror) পুশ করা সব থেকে মুশকিল। তবে অনেকে সার্ভারে ৪২০০ করতে পারলে টপ ৫০০ তে ঢুকে যাওয়া যায় তাই টপ ৫০০ এ ঢুকে ইউটিসি ০০.০০ তে স্টে করে (Conqueror)কনকয়েরর হিয়ে যাওয়ার পর ৫ টা ম্যাচ খেললেই ফ্রেম পেয়ে যাওয়া যায়।
সমস্যা হলো কিল না করলে প্লাস পয়েন্ট একবারেই পাওয়া যায় না। আর নেমেই মরে গেলে প্রায় ৬২ ও মাইন্স হতে পারে। ডুয়ো তে ও একি সমস্যা। ডুয়ো তে ও ব্যাপক মুশকিল। তবে অনেকেই মনে করেন ডুয়ো তে ইজি। অন্য কেউ ডুয়ো তে বা সোলো তে (Conqueror)কনকোয়েরর গেলে তাকে নিয়ে হাসি তামাশা করেন। এর কখনো আসলে ডুয়ো বা সোলো তে পুশ দেন নি এবং ক্রাউনে ও পৌছাননি যে জানবেন এর পর প্লাস পয়েন্ট পাওয়া কতটা কষ্ট। মাইনাস হলে পুরো দিন চলে যায় মাইনাস পয়েন্ট গুলো রিকোবার করতে। সব থেকে সহজ স্কোয়াডে র্যাংক পুশ। স্কোয়াডের র্যাংক পুশ নিয়েই মূলত আলোচনা।
- স্কোয়াডে র্যাংক(RANK) পুশ এশিয়া তে কঠিন। এই একটি সার্ভারে সব থেকে বেশি সংখক দেশের প্লেয়ার একি সাথে পুশ করে। তাই কম্পিটিশন বেশি। তাই অনেকেই সিসন শুরুর প্রথম ১ সপ্তাহে কনকোয়েরর পৌছানোর চেষ্টা করেন নাওয়া খাওয়া ঘুম হারাম করে। (Conqueror)কনকোয়েরর ধরে রাখা পরিচিত প্লেয়ারদের সংখ্যা খুবি কম। যদি আপনি ব্যাস্ত মানুষ হন আপনার জন্য এশিয়া তে তাই চাইলে ও পুশ করা সম্ভব হয়না। এখন আসি অন্য সার্ভারে পুশ করার ব্যাপারে।
- অন্য সার্ভারে পুশ করা মানে যারা কখনো কনকয়েররে যেতে পারেনি তাদের থেকে জাজড হওয়া যে আপনি নুব সার্ভারে খেলেন ইউরোপ, মিডল ইস্ট ইত্যাদি ইত্যাদি সার্ভার বটে ভরা হেন তেন। এদের বলবেন যে সার্ভার নিয়ে কথা বলছে ওই সার্ভারে খেলে আপনার মতো কনকোয়েরর হয়ে দেখাতে। আবার অনেক এশিয়ার কনকোয়েরর(Conqueror) প্লেয়ার ও জাজ করবে। এদের কাজ নেই। অফিস নেই। পড়া নেই। ফ্যামিলির প্রতি দ্বায়িত্ব নেই এদের নেশা পেশা সব পাবজি। কিন্তু আপনার আছে। আপনি ভ্যালুয়েবল। লাইফলেস না। তাই ওদের কথায় কান দেবেন না।
এশিয়ার পর সব থেকে কম পিং(PING) আসে মিডলইস্ট সার্ভারে। এবং ওই সার্ভারে কম্পিটিশন ও কম। অনেকেই ওই সার্ভারে কোনকোয়েরর রিচ করে পুশ ছেড়ে দিয়ে অন্য সার্ভারে এগ্রিসিভ খেলে তাই মিডলইস্ট সার্ভার আপনি সানন্দে বেচে নিতে পারেন। এখনি পুশ করলে হয়তো ২ সপ্তাহে ৪২০০ পৌছালে আপনার র্যাংক ৫০০ এর ভেতরে চলে আসবে। কনকোয়েরর এর ফ্রেম নিয়ে পরে অন্য সার্ভারে রাশ খেলুন। রুম খেলুন। ১২০-১৪০ পিং এ আরামসে খেলতে পারার কথা। আমি সেই সিসন ১ থেকে আয়ারল্যান্ড (ইউরোপ) থেকে এশিয়াতে খেলছি এইসে গিয়েছি (সিসন ৩, ৭ কোনকোয়েরর) প্রতি সিসনে ৩০০ পিং নিয়ে। স্ট্রাগল হয়েছে কিন্তু এতটা কষ্ট ও না। তাই ১২০-১৪০ পিং নিয়ে আরামসে কনকোয়েরর পুশ করতে পারবেন। রেনডম না খেলে নিজেদের পারমানেন্ট স্কোয়াড বানান। ক্ল্যান এ জয়েন করতে যেয়ে ক্ল্যানের রিকুয়ারমেন্ট পোস্টে মক করে ক্ল্যানে জয়েন না করে গেমপ্লে ইম্প্রুভ হবার নয়। অনেকেই এই কাজটা করেন। কেউ হয়তো ক্ল্যান এর জন্য রিকুয়ারমেন্ট পোস্ট দিয়েছে দলবেধে পচানোতে নেমে গেলেন। ক্ল্যানে জয়েন করা কি যে ফল প্রসু তা একটি ভালো ক্ল্যানে জয়েন করলে বুঝবেন।
এবার আসি এবার কনকোয়েরর রিচ করলে কি পাচ্ছেন সিসন শেষে...
- প্লাটিনাম টায়ার- ৮০০ সিলবার ফ্র্যাগমেন্ট
ডায়মন্ড টায়ার- এডব্লিঊএম এর স্কিন (এই সিসনেই কালেক্টেবল) আর ১০০০ সিলবার ফ্র্যাগমেন্ট
ক্রাউন- নেম ট্যাগ গোল্ডেন ফ্রেম, এপিক টিম এফেক্ট (কোন টিম জয়েন করলে তা শো করবে যেমন টা কনকোয়েরর প্লেয়ারদের ক্ষেত্রে হয় তবে সেম এফেক্ট না। ব্যাতিক্রম) আর ১৩০০ সিলবার ফ্র্যাগমেন্ট
এইস- এইস টাইটেল, এইস নেম ট্যাগ গোল্ডেন ফ্রেম, লিজেন্ডারি টিম এফেক্ট আর ১৬০০ সিলবার ফ্র্যাগমেন্ট
কনকোয়েরর- কোনকোয়েরর টাইটেল, নেম ট্যাগ গোল্ডেন ফ্রেম, মিথিক টিম এফেক্ট আর ২০০০ সিলবার ফ্র্যাগমেন্ট।