কেনো ইসরায়েলকে গোটা আবর ভয় পায়?
আরব-ইসরায়েল সম্পর্ক কিছু তথ্য-
ইসরায়েলের প্রতি ১০ হাজার মানুষের ১২০ জন প্রফেশনাল বিজ্ঞানী। ১৯৬৭ র আরব ইসরায়েল যুদ্ধে ইসরায়েল আরবদের ৪ হাজার যুদ্ধবিমান ধ্বং করে দেয় মাত্র ২ ঘন্টায়। রানওয়েতে থাকা অবস্থায় এগুলো ধ্বংস করে দেয়া হয়। এই যুদ্ধের স্বায়িত্ব হয় মাত্র ৬ দিন। কার্যত ইসরায়েল আরবদের বিরুদ্ধে মাত্র ২ ঘন্টায় জয় নিশ্চিত করে ফেলে।
আরব -ইসরায়েল মোট ৩ বার যুদ্ধ হয়। প্রতিবারই ইসরায়েল যুদ্ধে জয়ী হয়। ১৯৬৭ যুদ্ধে ইরাক,মিশর,জর্ডান,সিরিয়া যুদ্ধের প্রস্তুতে নেওয়ার আগেই ইজরায়েল স্ব স্ব দেশের এয়ারফোর্স ধ্বংশ করে দেয়।
গোটা আরব মিলেও সমরাস্ত্র শক্তিতে ইসরায়েলের সমতুল্য নয়, তাদের সাথে যুদ্ধ করা নির্ঘাত আত্নহত্যার শামিল।
ইজরায়েলের কাছে আছে বিশ্বের সেরা এট্যাক বিমান, এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম, বেলেস্টিক মিসাইল এবং মিডিল ইস্টের একমাত্র দেশ হিসেবে তাদের আছে পারমানবিক বোমা। সো তারা আরবদের মধ্যখানে অবস্থান করেও তারা মিডিলইস্টের রাজা।
আরব তথা বিশ্বের ১৬০ কোটিমুসলমানরা যেখানে সুখ বিলাসের পিছনে পড়ে আছে সেখানে মাত্র ৯০ লাখ ইহুদি জ্ঞান বিজ্ঞানে পুরো বিশ্বকে শাষন করছে।
ইজরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসোদ বিশ্বের নাম্বার ওয়ান ইন্টেলিজেন্স এজেন্সি বা গোয়েন্দা সংস্থা। এদের আজ পর্যন্ত আনসাকসেসফুল মিশনের রেকর্ড নেই।
শেষ কথা, যতদিন পর্যন্ত মুসলমানরা জ্ঞান-বিজ্ঞান-প্রযুক্তিতে পিছিয়ে থাকবে ততদিন পৃথিবীতে ইহুদি তথা অমুসলিমদের হাতে মারা খেতে হবে। মুসলমানদের আধুনিক যুদ্ধাস্ত্র বানাতে পারলেই কেবল তাদেরকে প্রতিরোধে করা যেতে পারে।।